ব্রেকাপ এরপরে যেভাবে হতশা থেকে বেরহয়ে আসবেন
ব্রেকাপ খুব বেদনাদায়ক একটা অনুভুতি ,যখন আপনি এই সময় টার মধ্যে দিয়ে যাবে তখন তোমার মনে হবে এই সময়টা আপনার জিবনের সবচেয়ে বেশি খারাপ সময় আর ও মানে হবে আপনার বাঁকি জিবানটা ও এমন কষ্টের মধ্যে দিয়ে কাটবে।
But, there is hope my friend. এমন একটা সময় আসবে আপনার জিবনে আপনি একদিন এই দিন গুলার কথা ভাব্বে আর মনে মনে হাসবেন, যে আপনি কি খারাপ সময়টা না পার করেছো নিজেকে মনে হবে কতটা বোকা হলে মানুষ এতটা পাগলামি করতে পারে ।
আপনার হয়ত কথা গুলাশুনে রাগ হচ্ছে কিন্তু এটায় সত্তি যাদের সাথে এমনটা ঘটেগেছে তারা এই ব্যাপারটা থেকে বের হয়ে আস্তে চায় কিন্তু তারা বের হতে পারেনা, কারন তাদের Psychologically কেউ সাহায্য করেনা ।
কিন্তু ব্রেকাপ ব্যপারটা পুরো Psychologicall ব্যপার ।
এই কষ্টটা থেকে বেরহয়ে আস্তে গেলে সর্বপ্রথম যে কাজটা করতে হবে সেটাহল আমাদের মানসিক ভাবে শক্ত হতে হবে ।
ব্রেকাপ থেকে বেরহয়ে আসার গুরুতবপূর্ণ কিছু টিপস যা বদলে দিবে আপনার জিবনঃ
২।যাকিছু ঘটছে ভালর জন্নে ঘটছে,সে হয়ত আপনার জন্নে ঠিক ছিল না ।
৩।সে আপনার যোগ্যনা তাই হয়নি।
৪।হ্যা তাকে ভুলে জাওয়া কঠিন কিন্তু অসম্ভব তো নয়।
But, there is hope my friend. এমন একটা সময় আসবে আপনার জিবনে আপনি একদিন এই দিন গুলার কথা ভাব্বে আর মনে মনে হাসবেন, যে আপনি কি খারাপ সময়টা না পার করেছো নিজেকে মনে হবে কতটা বোকা হলে মানুষ এতটা পাগলামি করতে পারে ।
আপনার হয়ত কথা গুলাশুনে রাগ হচ্ছে কিন্তু এটায় সত্তি যাদের সাথে এমনটা ঘটেগেছে তারা এই ব্যাপারটা থেকে বের হয়ে আস্তে চায় কিন্তু তারা বের হতে পারেনা, কারন তাদের Psychologically কেউ সাহায্য করেনা ।
কিন্তু ব্রেকাপ ব্যপারটা পুরো Psychologicall ব্যপার ।
এই কষ্টটা থেকে বেরহয়ে আস্তে গেলে সর্বপ্রথম যে কাজটা করতে হবে সেটাহল আমাদের মানসিক ভাবে শক্ত হতে হবে ।
ব্রেকাপ থেকে বেরহয়ে আসার গুরুতবপূর্ণ কিছু টিপস যা বদলে দিবে আপনার জিবনঃ
- ইতিবাচক চিন্তাঃ যদিও ব্রেকাপ এরপর ব্যাপার গুলাকে Posstively নেয়া অনেক কঠিন কিন্তু আসম্ভব কিছুনা।আমাদের মস্তিস্ক অনেক নরম আমরা যে ব্যাপারটাকে যেভাবে দেখি আমাদের মস্তিষ্ক ঠিক সেভাবে বিশ্বাস করে ,তাই ব্যাপার গুলা Posstively নেয়া উচিত যেমনঃ
২।যাকিছু ঘটছে ভালর জন্নে ঘটছে,সে হয়ত আপনার জন্নে ঠিক ছিল না ।
৩।সে আপনার যোগ্যনা তাই হয়নি।
৪।হ্যা তাকে ভুলে জাওয়া কঠিন কিন্তু অসম্ভব তো নয়।
- নিজেকে ভালবাসুনঃ অন্নকে ভালবেসে তো অনেক কষ্ট পেলেন একবার নিজেকে ভালবেসে দেখুন ,নিজেকে আয়নায় দেখুন অথচ যার জন্নে নিজেকে কষ্ট দিচ্ছেন সে কিন্তু ঠিকই ভাল আছে ।নিজের সাস্থের প্রতি নজরদিন ,নিজেকে বাস্তরাখার চেষ্টা করুন।আপনি কষ্ট পেলে কিন্তু কেউ আপনাকে সব সময় সান্তনা দিবেনা হ্যা দিবে কিছু সময় এর জন্নে ,একটা সময় পর্যন্ত তারপরে আর না কিন্তু আপনি একবার হেঁসে উঠুন পুর পৃথিবী হাসবে।
- মোন খুলে হাসুনঃ সাস্থের অবনতি পেটব্যথা চুল ঝোরে যাওয়া কোনকিছুতে Energy না পাওয়া এই সমস্যা গুলো অনেকের দেখা দেয় ,কারণটা হল ব্রেকাপ ব্যাপেরটা আমরা একভাবে নিলে ও আমাদের শরীর সেটা অন্নভাবে নেয় যার কারনে Stress Hormone আমাদের শরিরে প্রভাব সৃষ্টি করে তাই আমাদের শরিরের বিভিন্ন অঙ্গগুলো ঠিক মত কাজ করেনা তায় আমরা অসুস্থ হোয়ে পড়ি।এই সমস্যা সমাধানের উপায় হল মন খুলে একটু হাসুন আপার সবকিছু বদলে দিবে এই একটা হাসি।
- গা জ্বালানো অভ্যাস গুলো বের ক্রুনঃ আপনি যাকে ভালবাসতেন তাঁর সবকিছুয় যে আপনার ভাল লাগত আমন্ত হইনা ,শুধু মাত্র সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্নে আপনি তাকে কখন ও জানা নাই।যত পারেন তার খারাপ দিকগুল বের করে তার একটা লিস্ট করে ফেলুন ,আপনি হয়ত ভাবছেন এমনটা কেন করবেন??? সম্প্রতি একটা গবেষণায় মানুষের মনের উপর Research করে দেখা গেছে যারা তার প্রাক্তন সম্পর্কে Strong negative fellings আনতে পারে তারাই কেবল খুব তাড়াতাড়ি হতাশা থেকে বের হয়ে আসতে সক্ষম হন।
- নিয়ম মত খওয়া এবং ঘুমানোঃ Depression থেকে বের হোয়ে আসার অন্নতম উপায় হল ঠিক মাত ঘুমানো খওয়া ,কারন আপনার শরীর সুস্থ থকলে Tension করলেও খুব একটা সমস্যা হইনা।কিন্তু আপনি যদি ঠিক মত না খান সময় মত না ঘুমান পাশাপাশি টেনশন ও করতে থকেন তাহলে খুব কম সময়ে আপনি অসুস্থ হয়ে যাবেন ,তাই নিজেকে জোর করে হইলেও খাবর খয়ান সারাদিন পর্যাপ্ত প্রিমান পানিখান আর রাতে সময় মত ঘুমান কারন টেনশন করলে তো আরসে ফিরে আসবেনা বরং টেনশন করলে আপনি হতাশ হবেন আপনার শরীর অসুস্থ হবে এবং সেটা Suffer আপনাকে করতে হবে।পরিশেষ এ আপনার জন্নে কি থাকলো বলুন জিবনতো একটায় ,জিবটা এই ভাবে শেষ না করে দিয়ে সুন্দর কোরে গড়ে তুলুন এক সময় ঠিক বুঝবেন জীবনটা কত সুন্দর ।
No comments